তোমার জন্য ‘আরব্যরজনী’
লিখব এমন এলেম নেই আমার।
তোমার জন্য ‘এক হাজার পদ্য’...
নাহ, ওটা তারাপদ বাবুরই থাক।
মাঝে মাঝে স্বপ্ন সায়রে,
সুপ্ত আদরে এই কথা ছোঁয়াছুঁয়ি খেলা
এই বেশ, এই থাক।
তোমায় আলাদা করে শোনানোর মত
আলাদা করে আমার কিছু নেই।
আমার কোন দেশ নেই, ছিলনা
কখনও, কস্মিনকালে
আমার কোন বুড়ি পিসি ছিলনা।
কুলের কাঁটায় ছড়েও যায়নি কপালে,
গিনিপিগ কেন, ডালকুত্তার
বাচ্চাও পুষিনি কোনকালে।
ডিঙ্গি নৌকায় চড়ে নদী পার
হওয়ার গল্প আমি শোনাতে
পারবনা, জানা নেই।
এই
হঠাৎ পাওয়া দু-চারটে শব্দে তোমাকে ছুঁই,
এই
তো দারুন বন্দোবস্ত।
পুরোটা
ছিলনা, মাঝে খানিকটা জলে ধুয়ে ঘষটে গেছে
হঠাৎ
করে আবর্জনার মধ্যে পাওয়া হলদে প্যাডের কাগজে।
-উপরে
লেখা ছিল, ‘তোমার জন্য ১০১’।
১০১
টা হয়ত হয়ে যাবে টেনেটুনে, তারপর নৌকা বানিএ একদিন ভাসিয়ে দেব।
যদি
পেয়ে যাও হঠাৎ করে, নেহাতই তোমার জন্য বলে।
No comments:
Post a Comment