সদগুরু কে চেনেন তো জগগি বাসুদেব (মোবাইলে বানানটা ঠিক এলোনা)। তিনি একদিন বলছিলেন, মনের অবস্থা চার প্রকার, ক)জাগ্রত, খ) স্বপ্নাবস্থা, গ)সুষুপ্ত এবং ঘ)চেতন। এই চার অবস্থার কথা ভারতীয় যৌগিক বিজ্ঞানে বলা হয়। এই অবস্থার ব্যাখ্যান আমার লেখার বিষয় নয় আমি বুঝলেও ব্যাখ্যা করার মত ধী অর্জন করিনি।
একটু এধার ওধার যেতে পারি নিজ গুণে ক্ষমা করবেন।
মানুষ যে বুদ্ধির বড়াই করে, সেটা দেখলাম খুবই মামুলি জিনিস। মানে ধরুন ফুটবল মাঠে ল্যাং মারা, আপনাকে মোটা বলায় তার নিম গুষ্টি উদ্ধার করা, আপনার প্রেমিকার দিকে তাকালে তাকে শক্তি কাপুরের মত কেলানো এসব বুদ্ধির প্রকাশ। অবমান হয়ে গেল না? আসলে এই গুলোই আমরা নিত্যদিন করে থাকি আর যে ভালো পারে তাকে মরদের বাচ্চা আখ্যায়িত করি। এগুলো কিন্তু কুকুরের বাচ্চারাও ভালো পারে। আপনার আমার ভাষাজ্ঞান কম তাই বুঝতে পারিনা।
নাঃ গুলিয়ে ফেলছি মশাই। আসলে সমস্যা হয়েছে একটা নাম চাই। নাম বড় সমস্যার জিনিস, আমি আবার নাম পছন্দ না হলে বিষয়ে ঢুকতে পারিনা। নামকরণের সার্থকতা চাই। আমার বহুবার ইচ্ছা করেছে স্কুলের পরীক্ষায় যখন প্রশ্ন এসেছে, 'ওরা কাজ করে' কবিতার নামকরণের তাৎপর্য কি? ওরা কাজ করে করে, তো আমি কি করব?
আমার এক বামপন্থী বন্ধুর মুখে শুনেছিলাম ঐ একবারই রবিঠাকুর বোধহয় সাম্যবাদী কবিতা লিখেছিলেন।
দেখুন নাম ভালো না হলে এখন এই অনলাইন মার্কেটের যুগে বউনি ভালো হবেনা। এই নিয়ে নিত্যদিন কত লোক জ্ঞান দিচ্ছে, আবার একটু গোপন সুড়সুড়ি বেল্টের নীচের ইঙ্গিত থাকলে কন্টেন্টের ভাই হয়েছে, সাড়ে তিনশো লাইক।
আমি ভেবেছি গপ্পো বলব। শুনুন একটা...
আমি যখন হব হব করছি, বি আর চোপড়াও সেই সময় মহাভারত পেটে নিয়ে ঘুরতেন। তা ব্রহ্মাণ্ডের ষড়যন্ত্র কি না জানিনা আমার সিপিএম বাবা আমার নাম রাখলেন সায়ক, যার মানে তীর। সায়ক কথাটা শিবের মন্ত্রে বহুবার আছে। তবে হ্যাঁ সিপিএমের লোকেরা নামকরণ খারাপ করত না। কিন্তু কপাল দেখুন আমি তো গদার মত হলাম। সেই থেকে ভীম আর হনুমান আমার ফেবারিট। নামকরণের ব্যর্থতাতেই মনে হয় বাবা আমার উপর আমরণ খাপ্পা থেকে গেলেন। এই জন্য বলে ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।
যাক যা বলার জন্য গত রাত থেকে পেট ভার ছিল খানিকটা নেমেছে।
কথা হচ্ছে একটা ভালো নাম সাজেশচন করুন তো, ইউ টিউব চ্যানেলের জন্য। তার জন্যই এত ভনিতা। শর্ত সব লেখার মধ্যেই আছে। বুদ্ধি খাটালে পাবেন না, আর একটু উর্দ্ধে উঠতে হবে। পারবেন চেষ্টায় কি না হয়!
মানুষ যে বুদ্ধির বড়াই করে, সেটা দেখলাম খুবই মামুলি জিনিস। মানে ধরুন ফুটবল মাঠে ল্যাং মারা, আপনাকে মোটা বলায় তার নিম গুষ্টি উদ্ধার করা, আপনার প্রেমিকার দিকে তাকালে তাকে শক্তি কাপুরের মত কেলানো এসব বুদ্ধির প্রকাশ। অবমান হয়ে গেল না? আসলে এই গুলোই আমরা নিত্যদিন করে থাকি আর যে ভালো পারে তাকে মরদের বাচ্চা আখ্যায়িত করি। এগুলো কিন্তু কুকুরের বাচ্চারাও ভালো পারে। আপনার আমার ভাষাজ্ঞান কম তাই বুঝতে পারিনা।
নাঃ গুলিয়ে ফেলছি মশাই। আসলে সমস্যা হয়েছে একটা নাম চাই। নাম বড় সমস্যার জিনিস, আমি আবার নাম পছন্দ না হলে বিষয়ে ঢুকতে পারিনা। নামকরণের সার্থকতা চাই। আমার বহুবার ইচ্ছা করেছে স্কুলের পরীক্ষায় যখন প্রশ্ন এসেছে, 'ওরা কাজ করে' কবিতার নামকরণের তাৎপর্য কি? ওরা কাজ করে করে, তো আমি কি করব?
আমার এক বামপন্থী বন্ধুর মুখে শুনেছিলাম ঐ একবারই রবিঠাকুর বোধহয় সাম্যবাদী কবিতা লিখেছিলেন।
দেখুন নাম ভালো না হলে এখন এই অনলাইন মার্কেটের যুগে বউনি ভালো হবেনা। এই নিয়ে নিত্যদিন কত লোক জ্ঞান দিচ্ছে, আবার একটু গোপন সুড়সুড়ি বেল্টের নীচের ইঙ্গিত থাকলে কন্টেন্টের ভাই হয়েছে, সাড়ে তিনশো লাইক।
আমি ভেবেছি গপ্পো বলব। শুনুন একটা...
আমি যখন হব হব করছি, বি আর চোপড়াও সেই সময় মহাভারত পেটে নিয়ে ঘুরতেন। তা ব্রহ্মাণ্ডের ষড়যন্ত্র কি না জানিনা আমার সিপিএম বাবা আমার নাম রাখলেন সায়ক, যার মানে তীর। সায়ক কথাটা শিবের মন্ত্রে বহুবার আছে। তবে হ্যাঁ সিপিএমের লোকেরা নামকরণ খারাপ করত না। কিন্তু কপাল দেখুন আমি তো গদার মত হলাম। সেই থেকে ভীম আর হনুমান আমার ফেবারিট। নামকরণের ব্যর্থতাতেই মনে হয় বাবা আমার উপর আমরণ খাপ্পা থেকে গেলেন। এই জন্য বলে ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।
যাক যা বলার জন্য গত রাত থেকে পেট ভার ছিল খানিকটা নেমেছে।
কথা হচ্ছে একটা ভালো নাম সাজেশচন করুন তো, ইউ টিউব চ্যানেলের জন্য। তার জন্যই এত ভনিতা। শর্ত সব লেখার মধ্যেই আছে। বুদ্ধি খাটালে পাবেন না, আর একটু উর্দ্ধে উঠতে হবে। পারবেন চেষ্টায় কি না হয়!
No comments:
Post a Comment