সৃষ্টির শুরুতে কি ছিল তা নিয়ে রামায়ণ মহাভারতে অতটা না বললেও বেদ, পুরাণে বলেছে। আমার পুরাণ গুলো সরাসরি পড়া হয়ে ওঠেনি কারণ কিনতে পারিনি এখনও। এখানে একটু না বলে পারছিনা, আমায় icici bank একটা free credit card দেবে বলছে (আনন্দ পেয়ে নিশ্চয়ই নয়), যে পরিমাণ টাকা credit করা যাবে তা তো মনে হয় বই কিনেই খরচ হয়ে যাবে। এদিকে 'বেলাশেষে' দেখে আমার আবার ইচ্ছা করছে publication business করার, করব। এখানে বলে রাখি কিছু লোক কে আমি কখনও না কখনও কোনও না কোনও ভাবে কুপিত করেছি কাজের মাধ্যমে কাজটা না করে। আমি সত্যিই নিজের ব্যবহারে দুঃখিত। কিন্তু আমি দেখেছি তারা চেয়ে না চেয়ে, ভালবেসে বা না বেসে আমার সুযোগ নিয়েছেন, বাংলায় বললে exploit করেছেন। তাই as a professional আমার কোন দুঃখ নেই। তা যাকগে বললাম কারণ কিছু লোক লেখা পড়ে আবার পিনিক কাটতে যায়।
এত কথা বললাম, শুরুতে মহাতত্ত্ব নামে একটা বিষয় নিয়ে লিখব বলে রাশি নক্ষত্রে ঢুকে হালকা করে পাশ কাটিয়ে গেছি, তবে কথা দিচ্ছি নিশ্চয়ই লিখব, আসতে আসতে সে বিষয়টা লেখবার মত সহজ করে এনেছি। :)
ছোটবেলায় রচনা লেখবার সময় ও জানেন আমি পছন্দের বিষয় পেয়ে গেলে সূচনাতে হেজিয়ে ফেলতাম। রাশি নক্ষত্রের পর এবার আসব গ্রহতে। গ্রহ আসলে সাতটি- রবি, সোম(চন্দ্র), মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি। এছাড়া আরো দুটি গ্রহের কথা পরাশর বলেছেন, রাহু ও কেতু। বিজ্ঞানীরা রাহু কেতু বলতে বুঝিয়েছেন চাঁদ ও সূর্যের সংযোগ স্থলে দক্ষিনে ও উত্তরে যে দুটি বিন্দু তৈরী উৎপন্ন হচ্ছে সে দুটিই যথাক্রমে কেতু এবং রাহু। প্রকৃতপক্ষে রাহু কেত গ্রহ নয়, কিন্তু মুনি ঋষিরা গ্রহ হিসাবেই ধার্য্য করেছেন এবং সেরকম ই ফল ব্যাখ্যা করেছেন। এবার এই সাতটি গ্রহের প্রত্যেকের একজন আরাধ্য দেবতা বা দেবী আছেন, তারা হলেন;
এবার, ১২টি রাশির প্রত্যেকটির আবার একটি করে অধিপতি গ্রহ আছে,এত কথা বললাম, শুরুতে মহাতত্ত্ব নামে একটা বিষয় নিয়ে লিখব বলে রাশি নক্ষত্রে ঢুকে হালকা করে পাশ কাটিয়ে গেছি, তবে কথা দিচ্ছি নিশ্চয়ই লিখব, আসতে আসতে সে বিষয়টা লেখবার মত সহজ করে এনেছি। :)
ছোটবেলায় রচনা লেখবার সময় ও জানেন আমি পছন্দের বিষয় পেয়ে গেলে সূচনাতে হেজিয়ে ফেলতাম। রাশি নক্ষত্রের পর এবার আসব গ্রহতে। গ্রহ আসলে সাতটি- রবি, সোম(চন্দ্র), মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি। এছাড়া আরো দুটি গ্রহের কথা পরাশর বলেছেন, রাহু ও কেতু। বিজ্ঞানীরা রাহু কেতু বলতে বুঝিয়েছেন চাঁদ ও সূর্যের সংযোগ স্থলে দক্ষিনে ও উত্তরে যে দুটি বিন্দু তৈরী উৎপন্ন হচ্ছে সে দুটিই যথাক্রমে কেতু এবং রাহু। প্রকৃতপক্ষে রাহু কেত গ্রহ নয়, কিন্তু মুনি ঋষিরা গ্রহ হিসাবেই ধার্য্য করেছেন এবং সেরকম ই ফল ব্যাখ্যা করেছেন। এবার এই সাতটি গ্রহের প্রত্যেকের একজন আরাধ্য দেবতা বা দেবী আছেন, তারা হলেন;
- রবি (সূর্য্য)- অগ্নি (বৈদিক দেবতা, আগুনের দেবতা)
- সোম (চন্দ্র)- বরুন (ঐ, সমুদ্র বা জলের দেবতা)
- মঙ্গল- কার্তিকেয় (ঐ, শিবের ঔরস জাত সন্তান, দেবতাদের সেনাপতি)
- বুধ- বিষ্ণু (ঐ, ত্রিদেব এর অন্যতম, পালনকর্তা, স্বয়ং নারায়ণ)
- বৃহস্পতি- ইন্দ্র (ঐ, স্বর্গের রাজা। ইন্দ্র- একটি পদ = designation,)
- শুক্র- শচী (ঐ, ইন্দ্রের স্ত্রী ইন্দ্রানী। এটিও পদ, শচী বোধহয় নাম।)
- শনি- ব্রহ্মা (ঐ, ত্রিদেবের অন্যতম, সৃষ্টিকর্তা)
- মেষ- মঙ্গল
- বৃষ- শুক্র
- মিথুন- বুধ
- কর্কট- চন্দ্র
- সিংহ- সূর্য্য
- কন্যা- বুধ
- তুলা-শুক্র
- বৃশ্চিক- মঙ্গল
- ধনু- বৃহস্পতি
- মকর- শনি
- কুম্ভ- শনি
- মীন- বৃহস্পতি।
ওঁ নমঃ ভগবতে বাসুদেবায়।
ওঁ নমঃ শিবায়।
No comments:
Post a Comment