১।
বালখিল্যের অভিশাপ
নতুন দিনে গাইব গাঁথা
ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ ত্রাতা।
নতুন করে গাইব তবে
মন কালি কলমের যোগে
অন্য কাল কথা।
ইন্দ্র তখন ঘোড়ায় চড়ে
রাজ্য দেখেন ঘুরে ঘুরে
ঘোড়ার ভারী খুঁড়ের ভারে
মাটি খসে ধুলো ওড়ে
পৃথ্বী বসে যায়।
ঠিক সেথায় তখন দৈববশে
যজ্ঞ করতে হিসাব কষে
আঙ্গুল প্রমান প্রবল তেজী
বালখিল্য মুনিরা জেদী
ছিলেন বিদ্যমান।
গ্রহের ফেরে টলমল
মুনিরা সব পিছলে গেলো।
দেখে বুঝে এত কান্ড
অধর কোণে হাসেন ইন্দ্র।
ক্ষেপল মুনিরা।
তারা রাগের বশে বলল শেষে
শাপ দিল জল নিয়ে কোষে
ইন্দ্রাসন তোর যাবে ঘুচে
যতই পা ধর দৌঁড়ে এসে,
এই করেছি ষড়।
হাপুস নয়ন কেঁদে কেটে
ইন্দ্র গেল দাদুর কাছে।
নেড়ে দাড়ি বলেন কেশে,
চারটি মুখে অল্প হেসে
কমলযোনি প্রজাপতি ব্রহ্মদেবতা।
"ফাজলামি কি যাবেনা তোর?
মরবি যখন একবারে মর।
খুঁচিয়ে দিলে যাবে ঘেঁটে
থাকো ঝুলে মুন্ড হেঁটে
দেখছি 'বি' অপশন"।
জানল দাদু কীর্তি রাজার
স্বর্গরাজ্য ভোগে এবার
জন্ম নিবে নতুন ইন্দ্র
শাপ দিয়েছেন মুনিবৃন্দ
পারবে না মা তরাতে।
একপ্রস্থ আবার কাঁদন
দাদু তবে কিসের আপন?
-আচ্ছা বাপু, জ্বালাস নে আর
হাজার বছর কর গিয়ে পার।
দেখি কি আছে তোর কপালে!
আরো আসছে...
সায়ক চক্রবর্তী।
বালখিল্যের অভিশাপ
নতুন দিনে গাইব গাঁথা
ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ ত্রাতা।
নতুন করে গাইব তবে
মন কালি কলমের যোগে
অন্য কাল কথা।
ইন্দ্র তখন ঘোড়ায় চড়ে
রাজ্য দেখেন ঘুরে ঘুরে
ঘোড়ার ভারী খুঁড়ের ভারে
মাটি খসে ধুলো ওড়ে
পৃথ্বী বসে যায়।
ঠিক সেথায় তখন দৈববশে
যজ্ঞ করতে হিসাব কষে
আঙ্গুল প্রমান প্রবল তেজী
বালখিল্য মুনিরা জেদী
ছিলেন বিদ্যমান।
গ্রহের ফেরে টলমল
মুনিরা সব পিছলে গেলো।
দেখে বুঝে এত কান্ড
অধর কোণে হাসেন ইন্দ্র।
ক্ষেপল মুনিরা।
তারা রাগের বশে বলল শেষে
শাপ দিল জল নিয়ে কোষে
ইন্দ্রাসন তোর যাবে ঘুচে
যতই পা ধর দৌঁড়ে এসে,
এই করেছি ষড়।
হাপুস নয়ন কেঁদে কেটে
ইন্দ্র গেল দাদুর কাছে।
নেড়ে দাড়ি বলেন কেশে,
চারটি মুখে অল্প হেসে
কমলযোনি প্রজাপতি ব্রহ্মদেবতা।
"ফাজলামি কি যাবেনা তোর?
মরবি যখন একবারে মর।
খুঁচিয়ে দিলে যাবে ঘেঁটে
থাকো ঝুলে মুন্ড হেঁটে
দেখছি 'বি' অপশন"।
জানল দাদু কীর্তি রাজার
স্বর্গরাজ্য ভোগে এবার
জন্ম নিবে নতুন ইন্দ্র
শাপ দিয়েছেন মুনিবৃন্দ
পারবে না মা তরাতে।
একপ্রস্থ আবার কাঁদন
দাদু তবে কিসের আপন?
-আচ্ছা বাপু, জ্বালাস নে আর
হাজার বছর কর গিয়ে পার।
দেখি কি আছে তোর কপালে!
আরো আসছে...
সায়ক চক্রবর্তী।